আরএফএল কাঠের দরজার দাম ২০২৪ – ডিজাইন, আকার বিস্তারিত

আরএফএল কাঠের দরজার দাম

কাঠের দরজা ঘরের সৌন্দর্য এবং নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি কেবল ঘরকে একটি পরিপাটি এবং মার্জিত চেহারা দেয় না বরং ঘরের অভ্যন্তরীণ অংশকে বাইরের পরিবেশের প্রভাব থেকে রক্ষা করে। বাংলাদেশে আরএফএল কাঠের দরজা ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এর কারণ হচ্ছে এর সাশ্রয়ী মূল্য, টেকসই বৈশিষ্ট্য এবং দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন।

আরএফএল (RFL) ব্র্যান্ডটি দেশের বাজারে দীর্ঘদিন ধরে গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ করে আসছে। তাদের কাঠের দরজা এর ব্যতিক্রম নয়। এই আর্টিকেলে আমরা আরএফএল কাঠের দরজার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য, ধরন এবং দাম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব যা বাংলাদেশের ক্রেতাদের সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।

আরএফএল কাঠের দরজার বৈশিষ্ট্য

আরএফএল কাঠের দরজাগুলো বাজারে তাদের অনন্য বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত। এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো নিচে আলোচনা করা হলো:

  • ডিজাইন এবং স্টাইল: আরএফএল দরজাগুলোতে বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন রয়েছে যা আধুনিক এবং ঐতিহ্যবাহী দুই স্টাইলের ক্রেতাদের চাহিদা পূরণ করে। সাদামাটা ডিজাইন থেকে শুরু করে কারুকাজ করা আধুনিক দরজা পর্যন্ত সব ধরনের অপশনই পাওয়া যায়।
  • মজবুত নির্মাণ এবং টেকসই উপকরণ: এই ব্র্যান্ডের দরজাগুলি টেকসই কাঠ দিয়ে তৈরি যা দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহারে ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। মহগনি, সেগুন এবং গামারি কাঠের মতো প্রিমিয়াম মানের উপকরণ ব্যবহৃত হয় যা শক্তি ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত করে।
  • আর্দ্রতা এবং আবহাওয়া প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য: বাংলাদেশের আবহাওয়ায় দরজার টেকসই হওয়া একটি বড় চ্যালেঞ্জ। আরএফএল কাঠের দরজাগুলি আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাত এবং তীব্র গরমে বিকৃত হয় না। এই বৈশিষ্ট্যগুলোই এটি গ্রাহকদের জন্য সেরা পছন্দ করে তুলেছে।
  • সহজ ইনস্টলেশন এবং রক্ষণাবেক্ষণ: আরএফএল দরজাগুলো সহজে ইনস্টল করা যায় এবং নিয়মিত রঙ বা পালিশ করে এগুলোকে নতুনের মতো রাখা সম্ভব।

আর পড়ুন: গোলাপ গাছের পরিচর্যা

আরএফএল কাঠের দরজার ধরন

আরএফএল বিভিন্ন ধরনের কাঠের দরজা তৈরি করে যা ক্রেতাদের বিভিন্ন চাহিদা পূরণে সক্ষম। নিচে এর প্রধান ধরনগুলো আলোচনা করা হলো:

  • সাধারণ কাঠের দরজা: এই ধরনের দরজাগুলো সাধারণত অভ্যন্তরীণ দরজা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এগুলো হালকা, সহজেই ইনস্টলযোগ্য এবং সাশ্রয়ী। দাম শুরু হয় ৮,০০০ টাকা থেকে এবং ডিজাইন ও কাঠের মান অনুসারে ১২,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
  • রেডিমেড কাঠের দরজা: রেডিমেড দরজাগুলো বাজারে খুবই জনপ্রিয় কারণ এগুলো আগে থেকেই তৈরি করা থাকে এবং ক্রেতারা এটি কিনে সরাসরি ইনস্টল করতে পারেন। এগুলোর দাম প্রায় ১০,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকার মধ্যে থাকে।
  • কাস্টমাইজড কাঠের দরজা: কাস্টম দরজাগুলো বিশেষ চাহিদার জন্য তৈরি করা হয়। যেমন: আকারে বড় বা ছোট দরজা, বিশেষ ডিজাইন বা নির্দিষ্ট কাঠের উপাদান। এই ধরনের দরজাগুলোর দাম তুলনামূলক বেশি। সাধারণত ১৫,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা বা তার বেশি হতে পারে।

কাঠের ধরন অনুযায়ী দরজার দাম

আরএফএল কাঠের দরজার দাম কাঠের ধরনের উপর নির্ভর করে। প্রিমিয়াম মানের কাঠ ব্যবহার করলে দরজার দাম তুলনামূলক বেশি হয়।

  • মহগনি কাঠের দরজা: মহগনি কাঠ বাংলাদেশের বাজারে একটি জনপ্রিয় এবং উচ্চমানের কাঠ। এটি শক্তিশালী, টেকসই এবং আর্দ্রতা প্রতিরোধী। মহগনি কাঠের আরএফএল দরজাগুলোর দাম শুরু হয় প্রায় ১৫,০০০ টাকা থেকে এবং এটি ২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
  • সেগুন কাঠের দরজা: সেগুন কাঠের দরজা অত্যন্ত মজবুত এবং দীর্ঘস্থায়ী। এটি বাংলাদেশে সবচেয়ে মূল্যবান কাঠগুলোর একটি। সেগুন কাঠের আরএফএল দরজাগুলোর দাম সাধারণত ২০,০০০ থেকে ৩৫,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
  • গামারি বা অন্যান্য সাশ্রয়ী কাঠের দরজা: গামারি বা অন্যান্য সাশ্রয়ী কাঠের দরজা ক্রেতাদের জন্য সাশ্রয়ী অপশন। এগুলোর দাম ৮,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকার মধ্যে থাকে। এগুলো সাধারণত হালকা ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।

ডিজাইন অনুযায়ী আরএফএল কাঠের দরজার দাম

আরএফএল কাঠের দরজাগুলোর মূল্য নির্ধারণে ডিজাইনের বড় ভূমিকা রয়েছে। ডিজাইনের জটিলতা, কারুকাজের ধরন এবং আধুনিকতার উপর ভিত্তি করে দরজার দাম বাড়তে পারে।

  • সাদামাটা ডিজাইন: সাধারণ ডিজাইনের দরজাগুলো সাধারণত অভ্যন্তরীণ ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। এগুলোর মূল লক্ষ্য হলো কার্যকারিতা। এসব দরজায় খুব বেশি কারুকাজ থাকে না এবং দাম তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী। একটি সাদামাটা ডিজাইনের আরএফএল দরজার দাম ৮,০০০ থেকে ১২,০০০ টাকার মধ্যে থাকে।
  • কারুকাজ করা দরজা: বাংলাদেশে কারুকাজ করা দরজার চাহিদা ব্যাপক। এই দরজাগুলোতে সূক্ষ্ম কারুকাজ এবং নকশা থাকে যা ঘরের অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। কারুকাজ করা দরজার দাম ১৫,০০০ থেকে ২৫,০০০ টাকার মধ্যে হতে পারে। কাঠের মান ও নকশার জটিলতার উপর নির্ভর করে।
  • আধুনিক এবং মডার্ন ডিজাইন: আধুনিক স্টাইলে তৈরি দরজাগুলোতে মসৃণ ফিনিশ এবং নিরবচ্ছিন্ন ডিজাইন থাকে। এই দরজাগুলো উচ্চমানের কাঠ এবং প্রিমিয়াম ফিনিশ দিয়ে তৈরি। আধুনিক ডিজাইনের দরজাগুলোর দাম ২০,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকার মধ্যে হতে পারে।

আকার এবং আকার অনুযায়ী দরজার মূল্য

কাঠের দরজার মূল্য নির্ধারণে দরজার আকার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বড় আকারের দরজা বা কাস্টমাইজড মাপের দরজার দাম স্বাভাবিকভাবেই বেশি হয়।

  • স্ট্যান্ডার্ড সাইজ দরজা: স্ট্যান্ডার্ড সাইজের দরজা সাধারণত ৭ ফিট x ৩ ফিট মাপের হয়। এই ধরনের দরজাগুলি বাংলাদেশের বাজারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। আরএফএল ব্র্যান্ডের একটি স্ট্যান্ডার্ড সাইজ দরজার দাম ১০,০০০ থেকে ১৮,০০০ টাকার মধ্যে থাকে।
  • বড় আকারের দরজা: বড় আকারের দরজাগুলি সাধারণত ড্রয়িং রুম বা প্রধান প্রবেশপথে ব্যবহৃত হয়। এগুলোতে বিশেষ কাঠ এবং মজবুত নির্মাণের প্রয়োজন হয়। বড় আকারের আরএফএল দরজাগুলোর দাম ২০,০০০ থেকে ৩৫,০০০ টাকার মধ্যে হতে পারে।
  • ছোট আকারের বা ইনার দরজা: ঘরের ভেতরের ছোট দরজা যেমন বাথরুম বা স্টোররুমের দরজা আকারে ছোট এবং তুলনামূলক হালকা হয়। এ ধরনের দরজার দাম ৬,০০০ থেকে ১০,০০০ টাকার মধ্যে হয়।

আর পড়ুন: বনসাই গাছের দাম কত ২০২৪ 

রেডিমেড বনাম কাস্টম দরজার সুবিধা ও খরচ

আরএফএল ব্র্যান্ড রেডিমেড এবং কাস্টমাইজড উভয় ধরনের কাঠের দরজা সরবরাহ করে। এই দুই ধরনের দরজার মধ্যে কিছু মূল পার্থক্য এবং সুবিধা রয়েছে।

  • রেডিমেড দরজার সুবিধা ও দাম: রেডিমেড দরজাগুলো আগে থেকেই প্রস্তুত করা হয় যা সময় এবং শ্রম সাশ্রয় করে। এগুলোর ডিজাইন এবং আকার নির্ধারিত থাকে তাই তাৎক্ষণিকভাবে কেনা এবং ইনস্টল করা সম্ভব। রেডিমেড দরজাগুলোর দাম ১০,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকার মধ্যে থাকে। এগুলোর বড় সুবিধা হলো দ্রুত ইনস্টলেশনের সুযোগ।
  • কাস্টম দরজার সুবিধা ও খরচ: কাস্টমাইজড দরজাগুলি সম্পূর্ণভাবে ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী তৈরি করা হয়। এটি বড় আকার, বিশেষ ডিজাইন অথবা নির্দিষ্ট কাঠের জন্য আদর্শ। কাস্টম দরজাগুলোর খরচ তুলনামূলক বেশি। সাধারণত ১৫,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকার মধ্যে। তবে এটি ব্যক্তিগত পছন্দ এবং নির্দিষ্ট চাহিদা পূরণে কার্যকর।

কেন আরএফএল দরজা সেরা চয়ন

আরএফএল দরজা কেন আপনার ঘরের জন্য সেরা পছন্দ হতে পারে তা বোঝার জন্য এর কিছু প্রধান কারণ নিচে তুলে ধরা হলো:

  • ব্র্যান্ড রেপুটেশন: আরএফএল দীর্ঘদিন ধরে দেশের বাজারে আস্থা অর্জন করেছে। তাদের পণ্যের মান এবং গ্রাহক সেবা সুনাম অর্জন করেছে।
  • বাজারের প্রতিযোগিতামূলক মূল্য: আরএফএল দরজাগুলি অন্যান্য ব্র্যান্ডের তুলনায় সাশ্রয়ী এবং মানসম্পন্ন। এর ফলে ক্রেতারা স্বল্প খরচে উচ্চমানের পণ্য কিনতে পারেন।
  • বিক্রয়োত্তর সেবা: আরএফএল গ্রাহকদের বিক্রয়োত্তর সেবা প্রদান করে। কোনো সমস্যা হলে দ্রুত সমাধান দেওয়া হয় যা ক্রেতাদের কাছে একটি বাড়তি সুবিধা।
  • টেকসই এবং দৃষ্টিনন্দন: আরএফএল দরজাগুলো শুধু মজবুত নয় এগুলো দৃষ্টিনন্দনও। ফলে আপনার ঘরের সৌন্দর্য ও নিরাপত্তা দুটোই বাড়ে।

বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আরএফএল কাঠের দরজার দাম

বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আরএফএল কাঠের দরজার দাম সামান্য পরিবর্তিত হতে পারে। এর মূল কারণ হলো পরিবহন খরচ, অঞ্চলভেদে সরবরাহের সিস্টেম এবং স্থানীয় বাজারের চাহিদা।

  • শহর বনাম গ্রামীণ এলাকার পার্থক্য: শহরাঞ্চলে বিশেষ করে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং সিলেটের মতো বড় শহরগুলিতে আরএফএল কাঠের দরজার দাম তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল। এখানে ব্র্যান্ডেড শোরুম এবং ডিলারদের সহজলভ্যতা থাকায় ক্রেতারা সহজেই মানসম্পন্ন দরজা কিনতে পারেন। ঢাকায় একটি স্ট্যান্ডার্ড আরএফএল দরজার দাম প্রায় ১০,০০০ থেকে ২৫,০০০ টাকার মধ্যে। গ্রামীণ এলাকায় বিশেষত উত্তরবঙ্গ বা দক্ষিণবঙ্গের কিছু জায়গায় পরিবহন খরচ এবং সরবরাহকারীদের সীমাবদ্ধতার কারণে দরজার দাম ৫-১০% বেশি হতে পারে।
  • পরিবহন খরচের ভূমিকা: দূরবর্তী অঞ্চলে দরজার সরবরাহের জন্য পরিবহন খরচ একটি বড় ভূমিকা পালন করে। একটি দরজা শহর থেকে গ্রামে নিয়ে যেতে ১,০০০ থেকে ২,০০০ টাকা অতিরিক্ত খরচ হতে পারে যা দরজার মোট দামের সঙ্গে যুক্ত হয়।

দরজার রক্ষণাবেক্ষণ খরচ

আরএফএল কাঠের দরজাগুলি দীর্ঘস্থায়ী হলেও এগুলো রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন হয়। নিয়মিত যত্ন নেওয়া হলে দরজাগুলি আরও দীর্ঘদিন পর্যন্ত কার্যকর থাকে।

  • রঙ এবং পলিশ: কাঠের দরজার সৌন্দর্য ধরে রাখতে প্রতি দুই থেকে তিন বছরে একবার রঙ বা পলিশ করানো প্রয়োজন। সাধারণত, একবার রঙ বা পলিশ করাতে ২,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকা খরচ হতে পারে। দরজার আকার এবং কাঠের মান অনুসারে।
  • সঠিক যত্ন: দরজা দীর্ঘস্থায়ী করতে নিয়মিত পরিষ্কার করা এবং আর্দ্রতা থেকে সুরক্ষিত রাখা জরুরি। বিশেষত বর্ষাকালে দরজার চারপাশের জায়গা শুকনো রাখতে হবে। এছাড়াও দরজার কব্জা ও লক সিস্টেম নিয়মিত চেক করা উচিত।
  • মেরামতের খরচ: যদি দরজায় কোনো ক্ষতি হয় যেমন কোণায় ফাটল বা কাঠ বিকৃত হওয়া তাহলে মেরামতের খরচ হতে পারে ১,০০০ থেকে ৩,০০০ টাকা। আরএফএল বিক্রয়োত্তর সেবার মাধ্যমে এসব মেরামতের জন্য সহজ সমাধান দেয়।

আরএফএল কাঠের দরজার বাজারে উপলব্ধতা

বাংলাদেশে আরএফএল কাঠের দরজা পাওয়া এখন আগের চেয়ে অনেক সহজ হয়েছে। ব্র্যান্ডটি দেশের প্রায় প্রতিটি জেলায় তাদের পণ্য সরবরাহ করে থাকে।

  • বিভিন্ন শোরুম এবং ডিলার পয়েন্ট: ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট এবং খুলনা শহরের বড় বড় শপিং সেন্টার এবং আরএফএল-এর নিজস্ব শোরুমে সরাসরি দরজা কেনা সম্ভব। শোরুমে বিভিন্ন মডেল এবং ডিজাইন দেখার সুযোগ থাকায় ক্রেতারা তাদের পছন্দমতো দরজা সহজেই বেছে নিতে পারেন।
  • অনলাইন স্টোর: আরএফএল পণ্য এখন অনলাইনেও সহজলভ্য। ডিলারদের নিজস্ব ওয়েবসাইট বা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম যেমন দারাজ এবং আজকের ডিল-এ দরজাগুলো অর্ডার করা যায়। এখান থেকে দরজার দাম, ডিজাইন এবং আকারের বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়। অনলাইনে অর্ডার দিলে কখনো কখনো ডেলিভারির জন্য ৫০০ থেকে ২,০০০ টাকা অতিরিক্ত খরচ হতে পারে।

সঠিক দরজা নির্বাচন করার টিপস:

  • দরজার উপাদান ও কাঠের মান যাচাই করুন।
  • দরজার ডিজাইন এবং সাইজ আপনার ঘরের উপযোগী কিনা নিশ্চিত করুন।
  • দাম এবং বিক্রয়োত্তর সেবা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নিন।

আর পড়ুন: এডেনিয়াম গাছের দাম,

উপসংহার

আরএফএল কাঠের দরজা বাংলাদেশের বাজারে একটি নির্ভরযোগ্য নাম। এটি শুধু দৃষ্টিনন্দন এবং কার্যকর নয় বরং সাশ্রয়ী এবং দীর্ঘস্থায়ীও।

এই দরজাগুলি বিভিন্ন ডিজাইন, আকার এবং কাঠের ধরনে পাওয়া যায় যা ক্রেতাদের ভিন্ন চাহিদা পূরণ করে। বাংলাদেশে এর দাম ৬,০০০ থেকে ৩৫,০০০ টাকার মধ্যে ভিন্ন হতে পারে যা কাঠ, ডিজাইন এবং আকার অনুযায়ী নির্ধারিত হয়।

ক্রেতাদের জন্য পরামর্শ:

  • ঘরের ডিজাইন এবং বাজেট অনুযায়ী দরজা বেছে নিন।
  • রেডিমেড দরজা কিনলে সময় সাশ্রয় হবে আর কাস্টমাইজড দরজা কিনলে ব্যক্তিগত পছন্দ পূরণ হবে।
  • সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করুন যাতে দরজার স্থায়িত্ব বাড়ে।

আপনার বাড়ির জন্য আরএফএল কাঠের দরজা কিনুন এবং ঘরের নিরাপত্তা ও সৌন্দর্য নিশ্চিত করুন। আরও জানতে নিকটস্থ শোরুমে ভিজিট করুন বা অনলাইনে অর্ডার করুন!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *